মধ্যপ্রদেশে পরকীয়া সম্পর্ককে কেন্দ্র করে পৃথক দুটি ও নৃশংস হত্যাকাণ্ডের এ ঘটনা ঘটেছে। একটি ঘটনায়, মায়ের সঙ্গে বন্ধুর প্রেমের সম্পর্ক রয়েছে সন্দেহে এক তরুণ তাঁর ঘনিষ্ঠ বন্ধুকে গলা কেটে এবং মাথা থেঁতলে হত্যা করেছে।
অপর একটি ঘটনায়, স্ত্রীর বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কের সন্দেহে এক ব্যক্তি তাকে প্রকাশ্য রাস্তায় গুলি করে হত্যা করেছে।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, শ্যাম নগর মাল্টি এলাকায় শনিবার সকালে আশিস নামের এক তরুণের ক্ষতবিক্ষত দেহ উদ্ধার হয়।
তদন্তে নেমে পুলিশ জানতে পারে, তাঁর বন্ধু রঞ্জিত এবং আরও দুই সঙ্গী, নিখিল ও বিনয়, এই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত। রঞ্জিতের সন্দেহ ছিল যে তার মায়ের সঙ্গে আশিসের পরকীয়ার সম্পর্ক গড়ে উঠেছে। এই সন্দেহের বশে শুক্রবার রাতে রঞ্জিত তার বাড়ির কাছে আশিসকে ঘুরঘুর করতে দেখে। এরপরই সে তার অন্য দুই বন্ধুকে সঙ্গে নিয়ে আশিসের ওপর হামলা চালায়। প্রথমে ধারালো অস্ত্র দিয়ে তার গলা কেটে দেয় এবং পরে ভারী পাথর দিয়ে মাথা থেঁতলে মৃত্যু নিশ্চিত করা হয়।
পুলিশ জানিয়েছে, এই ঘটনায় তিন অভিযুক্তকেই গ্রেপ্তার করা হয়েছে এবং এলাকার সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
এর কয়েক সপ্তাহ আগে রাজ্যের গোয়ালিয়রে নন্দিনী নামের এক তরুণীকে তাঁর স্বামী অরবিন্দ পরিহার প্রকাশ্য রাস্তায় গুলি করে হত্যা করেছে। জানা গেছে, নন্দিনী তাঁর এক ঘনিষ্ঠ পুরুষ বন্ধুর জন্মদিনের ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করায় অরবিন্দ ক্ষিপ্ত হয়েছিল।
তদন্তে প্রকাশ পেয়েছে , অরবিন্দ নিজে এক বিবাহিত মহিলার সঙ্গে পরকীয়া সম্পর্কে জড়িত ছিল। এ নিয়ে দম্পতির মধ্যে প্রায়ই অশান্তি লেগে থাকত। এর আগেও অরবিন্দ নন্দিনীকে নানাভাবে নির্যতন করেছে এবং একবার গাড়ি চাপা দিয়ে হত্যার চেষ্টাও করেছিল। জেল থেকে মুক্তি পাওয়ার পর, সে নন্দিনীর ওপর সহকর্মীর সঙ্গে পরকীয়া সম্পর্কের সন্দেহ করে এবং শেষ পর্যন্ত তাকে হত্যা করে। হত্যার পর অরবিন্দ ফেসবুক লাইভে এসে অপরাধের দায় স্বীকার করে।
এ দুটি হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় নিয়ে স্থানীয় প্রশাসন ও সমাজকর্মীরা গভীরভাবে উদ্বিগ্ন।
অপর একটি ঘটনায়, স্ত্রীর বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কের সন্দেহে এক ব্যক্তি তাকে প্রকাশ্য রাস্তায় গুলি করে হত্যা করেছে।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, শ্যাম নগর মাল্টি এলাকায় শনিবার সকালে আশিস নামের এক তরুণের ক্ষতবিক্ষত দেহ উদ্ধার হয়।
তদন্তে নেমে পুলিশ জানতে পারে, তাঁর বন্ধু রঞ্জিত এবং আরও দুই সঙ্গী, নিখিল ও বিনয়, এই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত। রঞ্জিতের সন্দেহ ছিল যে তার মায়ের সঙ্গে আশিসের পরকীয়ার সম্পর্ক গড়ে উঠেছে। এই সন্দেহের বশে শুক্রবার রাতে রঞ্জিত তার বাড়ির কাছে আশিসকে ঘুরঘুর করতে দেখে। এরপরই সে তার অন্য দুই বন্ধুকে সঙ্গে নিয়ে আশিসের ওপর হামলা চালায়। প্রথমে ধারালো অস্ত্র দিয়ে তার গলা কেটে দেয় এবং পরে ভারী পাথর দিয়ে মাথা থেঁতলে মৃত্যু নিশ্চিত করা হয়।
পুলিশ জানিয়েছে, এই ঘটনায় তিন অভিযুক্তকেই গ্রেপ্তার করা হয়েছে এবং এলাকার সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
এর কয়েক সপ্তাহ আগে রাজ্যের গোয়ালিয়রে নন্দিনী নামের এক তরুণীকে তাঁর স্বামী অরবিন্দ পরিহার প্রকাশ্য রাস্তায় গুলি করে হত্যা করেছে। জানা গেছে, নন্দিনী তাঁর এক ঘনিষ্ঠ পুরুষ বন্ধুর জন্মদিনের ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করায় অরবিন্দ ক্ষিপ্ত হয়েছিল।
তদন্তে প্রকাশ পেয়েছে , অরবিন্দ নিজে এক বিবাহিত মহিলার সঙ্গে পরকীয়া সম্পর্কে জড়িত ছিল। এ নিয়ে দম্পতির মধ্যে প্রায়ই অশান্তি লেগে থাকত। এর আগেও অরবিন্দ নন্দিনীকে নানাভাবে নির্যতন করেছে এবং একবার গাড়ি চাপা দিয়ে হত্যার চেষ্টাও করেছিল। জেল থেকে মুক্তি পাওয়ার পর, সে নন্দিনীর ওপর সহকর্মীর সঙ্গে পরকীয়া সম্পর্কের সন্দেহ করে এবং শেষ পর্যন্ত তাকে হত্যা করে। হত্যার পর অরবিন্দ ফেসবুক লাইভে এসে অপরাধের দায় স্বীকার করে।
এ দুটি হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় নিয়ে স্থানীয় প্রশাসন ও সমাজকর্মীরা গভীরভাবে উদ্বিগ্ন।